তৈমুর দলে যোগদান করে বিএনপি ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে : দিদার

বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন জাকির খান মুক্তি পরিষদ সংগঠন। রবিবার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় শহরের দেওভোগ এলাকায় জান্নাত কনভেনশন হলে এই আয়োজন করা হয়।  

সভাপতির বক্তব্যে মহানগর বিএনপির নেতা লায়ন মো. দিদার খন্দকার বলেন, জাকির খান যেদিন থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে যোগদান করেছেন সেই দিন থেকে রাজনীতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। মিথ্যা মামলা দিয়ে জাকির খানকে জেলে দেওয়া হয়েছে। আমরা চাই, সাব্বির হত্যার সুষ্ঠু বিচার হোক। কিন্তু কোন প্রতিহিংসার শিকার যেন কেউ না হয়। কারণ সাব্বির হত্যার আগের দিন জাকির খান আমাদের সাথে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যাওয়ার বিষয়ে পরামর্শ করেছেন। পরের দিন তাকে হত্যা করা হয়। সেই মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াসউদ্দিনকে হুকুমের আসামি করা হয়। একইভাবে জাকির খানকে হুকুমের আসমি করা হয়। পরে টাকার বিনিময়ে গিয়াস উদ্দিনের নাম বাদ দিয়েছে তৈমুর আলম খন্দকার। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। আমরা অবিলম্বে জাকির ভাইয়ের মুক্তি দাবি করছি। 

তিনি আরও বলেন, তৈমুর আলম খন্দকার যেদিন থেকে দলে যোগদান করেছেন সেদিন থেকে বিএনপি ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে। তিনি বিএনপিকে ধ্বংস করেছেন এবং দলের আখের গুছিয়েছেন। তিনি প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে জাকির খানকে মামলার আসামি করেছেন। 

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মনির হোসেন খান, গার্মেন্ট শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিলুফা রহমান লতা, সহ সভাপতি হারুনর রশিদ, মহানগর বিএনপির প্রবীন নেতা মনির হোসেন, প্রবীন নেতা মোবারক হোসেন, দেওভোগ কাটা কাপড় মার্কেটের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোকন মিয়া, সাবেক সদস্য রমজান হোসেন, জেলা যুবদলের সহ সভাপতি পারভেজ মল্লিক, জাকির খান মুক্তি পরিষদের সদস্য মো. ফরিদ আহমেদ, সলিমুল্লাহ করিম সেলিম, আমিনুল ইসলাম, মো. নাসিম, মো. খোকন, মো. লাভলু, মো. মামুন সরদার, সালেহ আহমেদ রনি, এজাজ চৌধুরী, লিংকন খান, শ্রী ঋষিকেশ মন্ডল মিঠু, খোকন সাহা, অ্যাডভোকেট রাজীব মন্ডল, সনেট আহমেদ, এইচ এম হোসেন, মো. শাহীন, মীর মো. রাজীব, মো. রনি, লিংরাজ খান, ইরফান ভূইয়া, সাব্বির আহমেদ, মো. রয়েল সহ প্রমুখ।